দুলাল মিয়া দর্পণ টিভি ফেঞ্চুগঞ্জ পতিনিধিঃকরোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সারা দেশে রোগিদের চিকিৎসা সেবা দিতে জেলা সহ উপজেলা পর্যায়ের হাসপাতালগুলোতে নমুনা সংগ্রহের কাজ চলমান রয়েছে। তবে কোথাও কোথাও পরিমানের চেয়ে বেশি লোক নমুনা দিতে হাসপাতালে ভিড় করতে দেখা গেছে। আবার কোথাও হাসপাতালের নমুনা সংগ্রহের লোকেরা অলস সময় পার করছেন। ঠিক সেই রকমই সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার পঞ্চাশ শয্যা হাসপাতাল চিত্র যেখানে একমাস পেরিয়ে গেলে ও নমুনা সংগ্রহ হয়েছে মাত্র ৫১ জনের।তার মধ্যে ৪০ জনের রিপোর্ট হাতে পৌঁচেছে। বাকী ১১ জনের রিপোর্ট এখনো হাতে আসেনি। তবে এদের কারোর ই রিপোর্ট পজেটিভ আসেনি।সেজন্য এখনো শঙ্কামুক্ত ফেঞ্চুগঞ্চ উপজেলা। হাসপাতাল সূত্রেজানাগেছে গত ৬ এপ্রিল থেকে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা হাসপাতালে নমুনা সংগ্রহের কাজ শুরু হয়। প্রথম দিকে ঢাকা ও সিলেটে নমুনা পাটানো হতো। এখন সিলেটে সিওমেকে পাটানো হচ্ছে। যাদের লক্ষণ বোঝা যাচ্ছে তাদের নমুনা সংগ্রহ করে পাটানো হচ্ছে। তবে যে বিষয়টি সচেতন মহল কে ভাবিয়ে তুলছে তা হলো দীর্ঘ একমাস পার হলে ও এখন পর্যন্ত পঞ্চাশের কোটায় ই রয়ে গেছে নমুনা সংগ্রহের পরিমান। কেন কম নমুনা সংগ্রহ হচ্ছে তা সঠিক করে জানায়ায়নি। সরজমিনে গতকাল মঙ্গলবার উপজেলা হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায় রোগির সংখ্যা খুবই কম। খুব জরূরী ছাড়া কেউ হাসপাতালে আসছেন না। নেই প্রচারনা মূলক কোন ব্যনার , ফেষ্টুন বা রিপলেট ।দু একজনে পাওয়া গেলো হাসপাতালে পা ভাঙ্গা বেন্ডেজ করতে এসেছেন। আরেক জন এসেছেন অন্য রোগের চিকিৎসা নিতে। কথা হয় সেবা নিতে আসা তসলিম আলীর সাথে কতা বলে তিনি বলেন আমি ডাক্তার দেখাতে আস ছিলাম। জানতে পালাম করোনার নমুনা সংগ্রহ করা হয় এটা আমি আগে জানতাম না এখন শুনলাম।