মোঃসামছু উদ্দিন লিটন, বিশেষ প্রতিনিধি বৃহত্তর নোয়াখালী :
গত ১৬/০২/২০২১ইং তারিখ দুপুর অনুমান ০২.২০ ঘটিকার সময় অত্র থানাধীন ১৭নং ভবানীগঞ্জ ইউপিস্থ চরমনসা গ্রামের ৬নং ওয়ার্ড সফি উল্যার পুকুর ঘাটে ভিকটিম রাশেদা বেগম (৩৫)’কে একা পাইয়া পূর্ব পারিবারিক বিরোধকে কেন্দ্র করিয়া আসামী ১। মাইনুদ্দিন (৩৫), পিতা-আবুল কালাম ওরফে আবু বেপারী, সাং-চরউভূতি (চক বাজারের পশ্চিম পার্শ্বে), ৪নং ওয়ার্ড, ২। শাহজাহান (৪৫), পিতা-রাজা মিয়া, সাং-চরউভূতি (রাজা বাড়ী), বাজারের পশ্চিম পার্শ্বে, ৪নং ওয়ার্ড, ৩। লিটন (২৫), পিতা-আবদুল মালেক, সাং-চরউভূতি (আবদুল গো বাড়ী), ৪নং ওয়ার্ড, ৪। আশরাফ (৩৫), পিতা-সামছুদ্দিন, সাং-চরউভূতি (রবি উল্যা হাজী বাড়ী), ৪নং ওয়ার্ড, সর্ব ১৭নং ভবানীগঞ্জ ইউপি, থানা ও জেলা-লক্ষ্মীপুরসহ অজ্ঞাতনামা ৩/৪ জন কেরোসিন দিয়া ভিকটিম রাশেদা বেগম শরীরের আগুন লাগাইয়া দেয়। যাহাতে ভিকটিম এর শরীরের ৭৫% দ্বগ্ধ হয়। উক্ত ঘটনা সংক্রান্তে লক্ষ্মীপুর সদর থানার মামলা নং ২৩, তারিখ-১৬/০২/২০২১ খ্রিঃ, ধারা-নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ (সং/২০২০ এর) ৯(২)(খ)/৩০ রুজু হয়। মামলা রুজুর পরবর্তীতে লক্ষ্মীপুর জেলার সম্মানিত পুলিশ সুপার জনাব ড. এএইচএম কামরুজ্জামান, পিপিএম-সেবা মহোদয়ের নির্দেশনায় ও সার্বিক তত্ত্বাবধানে লক্ষীপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ জনাব জসীম উদ্দীন মহোদয়ের নের্তৃত্বে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মোঃ নজরুল ইসলাম শ্বাসরুদ্ধ কর অভিযান পরিচালনা করিয়া মামলার এজাহারনামীয় আসামী মাইনুদ্দিন (৩৫)’কে অত্র থানাধীন ১৭নং ভবানীগঞ্জ ইউপিস্থ এলাকা হইতে গ্রেফতার পূর্বক বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়। এজাহারনামীয় অপর আসামী ও অজ্ঞাতনামা আসামীদের গ্রেফতারের অভিযান অব্যাহত রহিয়াছে।